নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রথম প্রেসিডেন্ট হিসাবে দ্বিতীয়বার ইমপিচমেন্টের মুখোমুখি হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এদিন ভোটাভুটিতে ট্রাম্পকে ইমপিচ করার পক্ষে ভোট পড়েছে ২৩৭। মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের ২৩২ জন ট্রাম্পকে ইমপিচ করার পক্ষে ভোট দিয়েছেন। ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট পদে মেয়াদ শেষ হতে বাকি ৬ দিন। ইমপিচমেন্টের পর এবার আর বিদায়ী প্রেসিডেন্টকে সরাতে কোনও বাধা রইল না।
ইমপিচমেন্টের পর ট্রাম্প তাঁর অনুগামীদের জানিয়েছেন, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। হিংসায় না জড়ানোর আর্জিও জানিয়েছেন। মূলত, ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল বিল্ডিং-এ ট্রাম্প সমর্থকদের তাণ্ডবের পরই ইমপিচমেন্ট আনা হয় বিদায়ী ট্রাম্পের বিরুদ্ধে।
ইমপিচমেন্টের পর বিষয়টি উঠবে সেনেটে। প্রেসিডেন্টকে দোষী সাব্যস্ত করা বা বেকসুর করা উচিত কিনা সে বিষয়ে বিচার হবে সেনেটে। ২০ জানুয়ারি জো বাইডোন শপথ নেবেন। তারপর খুলবে সেনেট। এরপরই বিচার করা হবে ট্রাম্পের। ওইসময় জো বাইডেনের ডেমোক্র্যাটিকদের আওতায় ঢুকে যাবে সেনেট। বাইডেন মনোনীত প্রার্থী বসবে সেনেটে। তারা কীভাবে বিচার করবে সেই দিকেই তাকিয়ে বিশ্ব। সেনেটে যদি ট্রাম্প দোষী প্রমাণ হয় তাহলে ২০২৪ সালে নির্বাচনে দাঁড়াতে পারবেন না ট্রাম্প।