নিউজ ডেস্ক: বিশ্বভারতীর শতবর্ষ। ট্যুইট করে শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার রাতেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে স্মরণ করে ট্যুইট করেছিলেন মোদি।
বোলপুরে ১৯২১ সালে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। দেশের সবচেয়ে পুরনো কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় এই বিশ্বভারতী। ১৯৫১ সালে সংসদে আইন পাশ করে বিশ্বভারতীকে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তকমা দেওয়া হয়। ২০১৮ সালে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কেন্দ্রের নয়া শিক্ষানীতিও রবীন্দ্র ভাবনায় অনুপ্রাণিত বলে ইতিমধ্যেই দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও বাংলায় সফরে এসে গিয়েছিলেন বিশ্বভারতীতে।
Looking forward to addressing the centenary celebrations of the iconic #VisvaBharati University, Shantiniketan, among our premium centres of learning which is closely associated with Gurudev Tagore. Do tune in tomorrow, 24th December at 11 AM. pic.twitter.com/d4ZAcA9IUe
— Narendra Modi (@narendramodi) December 23, 2020
এদিন সকালে তাৎপর্যপূর্ণ ট্যুইট মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। “বিশ্বসাথে যোগে যেথায় বিহারো, সেইখানে যোগ তোমার সাথে আমারো” লিখে বিশ্বভারতীয় শতবর্ষের শুভেচ্ছা জানালেন তিনি। বিশ্বভারতীর শতবর্ষ উদযাপনে ট্যুইট করেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশঙ্কও।
"বিশ্বসাথে যোগে যেথায় বিহারো, সেইখানে যোগ তোমার সাথে আমারো"
Visva Bharati University turns 100. This temple of learning was Rabindranath Tagore’s greatest experiment on creating the ideal human being. We must preserve the vision and philosophy of this great visionary
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 24, 2020
শতবর্ষ উদযাপন হলেও ঐতিহ্যবাহী পৌষ মেলা এবছর হচ্ছে না শান্তিনিকেতনে। বিশ্বভারতী ট্রাস্টের সম্পাদক অনিল কোনার গত শনিবারই জািনয়েছিলেন, বিশ্বভারতীর পৌষ উৎসবেরই অংশ পৌষ মেলা। আর এ বার শুধু মেলাটুকুই বাদ থাকছে। বিশ্বভারতীর কর্মী মণ্ডলের সম্পাদক কিশোর ভট্টাচার্য জানান, শতবর্ষ পালন অনুষ্ঠানে অতিথিদের আমন্ত্রণ জানানো হবে। চেষ্টা করা হচ্ছে, যাতে সমস্ত করোনা বিধি মানা হয়।